আযানের বাক্য
১. আল্লাহু আকবার (৪ বার)
২. আশহাদু-আল লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ (২ বার)
৩. আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ্ (২ বার)
৪. হাইয়া ‘আলাছ ছালাহ্ (২ বার)
৫. হাইয়া ‘আলাল ফালাহ্ (২ বার)
৬. আল্লাহু আকবার (২ বার)
৭. লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহ্ (১ বার)
ফজরের আযানের সময় “হাইয়া ‘আলাল ফালা-হ” – এর পরে “আছছালা-তু খায়রুম মিনান নাঊম” (২ বার)
আযানের অনুবাদ
১. আল্লাহ সর্বশক্তিমান
২. আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন মাবুদ নেই
৩. আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ আল্লাহর প্রেরিত দূত
৪. নামাজের জন্য এসো
৫. সাফল্যের জন্য এসো
৬. আল্লাহ্ মহান
৭. আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই
আছছালা-তু খায়রুম মিনান নাঊম” – “ঘুম হতে নামাজ উত্তম
একামত
ইকামত দেয়ার সহিহ পদ্ধতিঃ
ইকামত’ (الإقامة) অর্থ দাঁড় করানো। উপস্থিত মুছল্লীদেরকে ছালাতে দাঁড়িয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারী শুনানোর জন্য ‘এক্বামত’ দিতে হয়। জামা‘আতে হউক বা একাকী হউক সকল অবস্থায় ফরয ছালাতে আযান ও এক্বামত দেওয়া সুন্নাত।
১. আল্লাহু আকবার (৪ বার)
২. আশহাদু-আল লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ (২ বার)
৩. আশহাদু-আন্না মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্ (২ বার)
৪. হাইয়া আলাছ ছালাহ্ (২ বার)
৫. হাইয়া আলাল ফালাহ্ (২ বার)
৬. ক্বদ ক্বামাতিস্ সালাহ (২ বার)
৭. আল্লাহু আকবার (২ বার)
৮. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ (১ বার)
একামতের অনুবাদ
১. আল্লাহ সর্বশক্তিমান
২. আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন মাবুদ নেই
৩. আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ আল্লাহর প্রেরিত দূত
৪. নামাজের জন্য এসো
৫. সাফল্যের জন্য এসো
৬. নামাজ আরম্ভ হলো
৭. আল্লাহ্ মহান
৮. আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নে
আযানের দোয়া
আরবী উচ্চারণ
ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺭَﺏَّ ﻫَﺬِﻩِ ﺍﻟﺪَّﻋْﻮَﺓِ ﺍﻟﺘَّﺎﻣَّﺔِ، ﻭَﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ ﺍﻟْﻘَﺎﺋِﻤَﺔِ، ﺁﺕِ ﻣُﺤَﻤَّﺪﺍً ﺍﻟْﻮَﺳِﻴﻠَﺔَ
ﻭَﺍﻟْﻔَﻀِﻴﻠَﺔَ، ﻭَﺍﺑْﻌَﺜْﻪُ ﻣَﻘَﺎﻣَﺎً ﻣَﺤﻤُﻮﺩﺍً ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻭَﻋَﺪْﺗَﻪُ، [ﺇِﻧَّﻚَ ﻟَﺎ ﺗُﺨْﻠِﻒُ ﺍﻟْﻤِﻴﻌَﺎﺩَ
বাংলা উচ্চারণ
আল্লা-হুম্মা রববা হা-যিহিদ্ দা‘ওয়াতিত্ তা-ম্মাতি ওয়াস সালা-তিল ক্বা-’ইমাতি আ-তি মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাদীলাতা ওয়াব্‘আছহু মাক্বা-মাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া‘আদতাহ, ইন্নাকালা তুখলিফুল মী‘আদ।
বাংলা অর্থ
“হে আল্লাহ ! এই পরিপূর্ণ আহ্বান এবং প্রতিষ্ঠিত সালাতের রব্ব! মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)কে ওসীলা তথা জান্নাতের একটি স্তর এবং ফযীলত তথা সকল সৃষ্টির উপর অতিরিক্ত মর্যাদা দান করুন। আর তাঁকে মাকামে মাহমূদে পৌঁছে দিন, যার প্রতিশ্রুতি আপনি তাঁকে দিয়েছেন নিশ্চয় আপনি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না।” [বুখারী ১/২৫২, নং ৬১৪]